আইলা-দুর্গত এলাকার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসমূহ বসবাসের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ; মূলত তিনটি কারণে-

 সাইক্লোন, হেরিকেন, সুনামি, জোয়ারের ঢেউ ও ভূমিক্ষয়।

জলবায়ু পরিবর্তনের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ পরিপ্রেক্ষিত।

অত্যধিক লবণাক্ততার অনুপ্রবেশ।

আগামী ৩০ বছর আমাদের এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে টিকে থাকাটাই অন্যতম কঠিন প্রশ্ন। জাতীয়ভাবে এটা একটি বড় ইস্যুও। বর্তমান প্রেক্ষাপট চিন্তা করলে হয়তো বলা যাবে, এটা শুধু উপকূলীয় পরিমণ্ডলের একটি সমস্যা। কিন্তু আমাদের এটাও মাথায় রাখতে হবে যে বিষয়টি ভবিষ্যতের জন্য বিরাট এক জাতীয় সমস্যায় রূপ নেবে।

সামাজিক, অর্থনৈতিক অবস্থা প্রভাবিত এই প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো আমাদের টেকসই উন্নয়নের জন্য কমিয়ে আনা প্রয়োজন। সুতরাং একটি কার্যকর ব্যবস্থা সম্পর্কে আমাদের এখনই চিন্তা-ভাবনা হবে। যাতে শুধু দুর্যোগের প্রভাব প্রশমিত করাই নয় দুর্যোগ-পরবর্তী দ্রুত পরিস্থিতি মোকাবিলারও উন্নত কৌশল বাস্তবায়ন করা যায়।

বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ ভৌগোলিক পরিমণ্ডলে থাকা সত্ত্বেও এখনো কোনো কার্যকর সমাধানে আসতে পারেনি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্ধ করা যাবে না। একদিকে এর প্রভাব প্রশমিত করার চেষ্টা যেমন থাকতে হবে তেমনি দুর্যোগ-পরবর্তীকালে কত দ্রুত আবার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা শুরু করা যায় সেটাও গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, এটা কিন্তু একটা জটিল, পরস্পর নির্ভরশীল সিস্টেম, যেখানে প্রতিটি উপাদানই পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত।

স্থপতি হিসেবে এ গবেষণার প্রতিপাদ্য ছিল সিস্টেমটাকে বোঝা। যেকোনো দুর্যোগে এই সিস্টেম বিপর্যস্ত হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কীভাবে কম সময়ে আবার সেই পুরোনো সিস্টেমে ফিরে যেতে পারব তার সমাধান বের করার চেষ্টা করা।

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

এই গবেষণার পেছনে মূল যে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য ছিল তা হচ্ছে-

 উপকূলীয় মানব আবাসস্থলের ক্ষেত্রে যদি যেকোনো একটি গ্রামকে হিসেবে ধরি, তাহলে তার কিছু সমস্যার সমাধান বাংলাদেশের সব উপকূলীয় গ্রামের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যাবে। এটা মূলত ভূমি ব্যবহার এবং পরিকাঠামোগত দিক।

ঘরবাড়ি সম্পর্কে এমন কোনো সিদ্ধান্ত আসা, যা তাদের দুর্যোগের সময় তো বটেই, দুর্যোগ-পরবর্তী সময়েও দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার প্রক্রিয়া, ন্যূনতম ক্ষেত্র বিবেচনায় আশ্রয়টা নিশ্চিত করতে পারে।

যেহেতু উপকূলবর্তী গ্রামাঞ্চলের অবস্থা অনেক দিক দিয়েই মোটামুটি একই এবং সমস্যাগুলোও অনেকটা সাদৃশ্যপূর্ণ। তাই এই সমস্যার পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ে পুনরায় জীবনযাপন স্বাভাবিক করাই ছিল গবেষণার মূল লক্ষ্য। কেননা আমরা দুর্যোগকে কখনোই বন্ধ বা রোধ করতে পারব না, যেটা পারি এর প্রভাব দ্রুত কাটিয়ে উঠে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে।

প্রথমত, গবেষণা পরিচালনার জন্য একটি উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করা জরুরি। যাতে মানবজীবনের ওপর দুর্যোগের প্রভাব এবং পরবর্তী অবস্থা এবং সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্কগুলো ভালোভাবে বোঝা যায়। পাশাপাশি তাদের ঘরবাড়ির অবস্থা এবং বিশেষত দুর্যোগের কথা চিন্তা করে সমাধানসমূহ আবিষ্কার ও প্রয়োগ করার জন্য।

আইলা বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি

বিগত সাইক্লোন সিডর (২০০৭) এবং আইলা (২০০৯) আক্রান্ত সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার ৫টি স্থান থেকে 

খুলনা অঞ্চলের

 কামারখোলা ইউনিয়ন

সুতরখালী ইউনিয়ন

সাতক্ষীরা অঞ্চলের

 গাবুরা

পদ্মপুকুর

বুড়িগোয়ালিনী

খুলনার সুতরখালী ইউনিয়নে এনজি ও সরকারি সহযোগিতা তুলনামূলকভাবে অন্য সব অঞ্চলের চেয়ে অনেক কম পৌঁছায়। এটি আগে বাংলাদেশের ১৩২টি পোল্ডারের ভেতর ৩২ নম্বর পোল্ডার হিসেবে পরিচিত ছিল।

১৮৭০-২০১২ পর্যন্ত বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও এই দুর্যোগের সঙ্গে সঙ্গে তাদের সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং গৃহস্থালির পরিবর্তন বিভিন্ন সমস্যার আবির্ভাব এবং তার সমাধানে তাদের সাড়া কেমন ছিল এটি শনাক্ত করা হয়।

এর পরবর্তী ধাপে নিম্নলিখিত বিষয়সমূহের ভিত্তিতে উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। যেমন-

ভূমি ব্যবহার : ভূমি অফিস  থেকে প্রাপ্ত মৌজা ম্যাপ এবং স্থানীয় মানুষের সহযোগিতায় আইলা-পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী একটি ভিত্তি মানচিত্র প্রস্তুত করি। পূর্ববর্তী ভূমি ব্যবহার অবস্থার সঙ্গে বর্তমান অবস্থার একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা হয়।

উপদ্রুত এলাকায় কমছে সবজির উৎপাদন

(২) পরিকাঠামোগত : একই পদ্ধতি অনুসরণ করে পরিকাঠামোগত অনেক পরিবর্তন বিশ্লেষণ করে কিছু সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়। এ ছাড়া পরিকাঠামোগত বর্তমান সমস্যা এবং অভিগম্যতা নিয়ে সৃষ্ট সমস্যার সমাধান বা বিকল্প পন্থা বের করা।

উপরিউক্ত বিষয় পড়া ও বিশ্লেষণের পর মূল সমস্যার ইস্যুগুলো খুঁজে পাওয়া যায়। আসলে সৃষ্ট সমস্যার ক্ষেত্রে কোনো কোনো বিষয় নীতিনির্ধারক হয়ে দাঁড়ায়। যেমন-

ভূমি ব্যবহারের ক্ষেত্রে

 দুই ধরনের Typo 38y পাওয়া যায় শুকনা ভূমি ও তুলনামূলক উঁচু ভূমি।

বর্তমান অবস্থা পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, অধিকাংশ জমি যেগুলোতে আইলা ২০০৯ সালে লোনা পানি ভেতরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ২০১২ সাল মানে ৩ বছর পরও নিষ্কাশিত হয়নি।

এ থেকে আমার যেসব বিষয় দেখতে পাই,

 মোট জমি ও জমির উৎপাদন (জমি আছে কিন্তু চাষাবাদের উপযোগী নয়)

আটকা পড়া লোনা জল

জলাশয়গুলোর বর্তমান অবস্থা

চিংড়ি চাষ (লোনা পানি ধরে চাষাবাদ)।

পরিকাঠামোগত 

 নদীপথ ছাড়া এ অঞ্চলে প্রাথমিক অন্য কোনো মাধ্যম নেই।

খাল বা চলমান জলাশয়গুলো বর্তমানে বহমান নেই।

বেড়িবাঁধ মূল ভূমির প্রধান রাস্তা হিসেবে কাজ করে।

এসব ফলাফলের ভিত্তিতে এই ধাপে ইউনিয়ন লেভেল থেকে একটি গ্রাম বেছে নেওয়া হয় যে গ্রামে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত আর ফলাফলের ভিত্তিতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো উঠে আছে-

 শুকনা জমি ও সাধারণ কৃষিজমি

জলাবদ্ধতা

খাল বা বহমান জলাশয়ের শাখা

বেড়িবাঁধ এবং 

চিংড়ি ঘের।

উপরিউক্ত পয়েন্টের ভিত্তিতে একটি গ্রামের কর্ম এলাকা নির্বাচন এবং এর ভিত্তিতে পরবর্তী গবেষণার প্রক্রিয়া শুরু হয়।

স্থান নির্বাচন

ইউনিয়নের সাধারণ সমস্যা বের করা

সমস্যার ভিত্তিতে সমাধানের জন্য একটি বাস্তবভিত্তিক কর্ম এলাকা নির্বাচন করা।

নোংরা উৎস থেকে চলছে পানি সংগ্রহ, চলাচলের একমাত্র মাধ্যম নৌকা ও খাবার পানি আনতে পাড়ি দিতে হয় বহু পথ (উপরে বা থেকে)

কর্ম এলাকায় প্রাপ্ত ফলাফল 

গবেষণার পরবর্তী ধাপে বিশেষ কর্ম এলাকার দুর্যোগ ঝুঁকির চিত্র প্রস্তুত করা হয়। যাতে নিম্নোক্ত বিষয় বিবেচনায় ওই এলাকার ঝুঁকির চিত্র অনুমান করা যায়।

  • Toposraphy
  • Cydone/Surse
  • Salinity
  • Water Log

ঝুঁকির এ চিত্র থেকে কার্যকর এলাকা এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার একটি ধারণা পাওয়া যায়।

এর পর সেখানে ২০১২ সালে বসবাসরত অধিবাসীদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিষয়সমূহ নিম্নোক্ত ভাগসমূহে পরীক্ষা করা হয়।

আর্থসামাজিক অবস্থা (Socio-Economic Condition)

ভূতাত্তি¡ক অবস্থা (Demosraphy)

জীবিকার উপায়সমূহ (Occupation)

গৃহস্থালির আয় (House Hold income)

গৃহস্থালির ব্যয় (House hold expenditure)

  • Omership Pattern
  • Socio-Cultural Respect
  • Gender Aspect
  • Male-Female Romain
  • Community Facilities

একটি নির্দিষ্ট এলাকা নিয়ে এত গভীরে বিশ্লেষণের পর উঠে আসে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু যেগুলো পরোক্ষভাবে এদের জীবনযাপনের সঙ্গে জড়িত। এই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ইস্যুসমূহ হলো-

আয় এবং ব্যয়ের পার্থক্য 

 মৌসুম না থাকাকালীন অবস্থা 

 শক্তিশালী সামাজিক বন্ধন।

এই ইস্যুর পরিপ্রেক্ষিতে উদ্দেশ্য স্থিরকরণ এবং বাস্তুকরণের পলিসি- 

 গৃহস্থালির আয় বৃদ্ধি করা (মূল পেশার পাশাপাশি আয়ের অতিরিক্ত সুযোগ)

একই জমির একাধিক ব্যবহার (যেহেতু চাষযোগ্য উঁচু জমি স্বল্প)

সামাজিক বন্ধনের ব্যবহার।

কৌশলগত পরিকল্পনা ও সমাধান

বেড়িবাঁধ অত্র এলাকার মূল যোগাযোগ মাধ্যম। প্রাচীনকালে এই এলাকার মানুষ নদীপথ ব্যবহার করত এবং লবণাক্ততার সময় নিজের জমিতে বাঁধ দিয়ে চাষাবাদ করত। কিন্তু স্থায়ীভাবে বেড়িবাঁধ নির্মিত হওয়ার পরে এই ঐতিহ্যবাহী ব্যাপারগুলো নষ্ট হয়ে যায়। স্লুইসগেট ব্যবহারের ফলে ভেতরে খালগুলো মরে যেতে শুরু করে এবং লোনা পানি স্থায়ীভাবে আটকা পড়ে যায়। তাই এর এক কৌশলগতভাবে চলমান খালের সংযোগ যদি নিশ্চিত করা যায় তাহলে কিন্তু পুরোনো সিস্টেমটা আবার নতুনভাবে শুরু করা যায়। এ ছাড়া যেখানে চিংড়ি ঘের আছে, তাদের লোনা পানির প্রয়োজন। যার জন্য তারা অবৈধ উপায়ে বাঁধ ছিদ্র করে পানি নিয়ে বাঁধ দুর্বল করে দেয়। চলমান পানিপ্রবাহ যদি চিংড়ি ঘেরের চারদিকে নিশ্চিত করা যায় এবং জমির বাঁধ যদি এর পর থেকে শুরু হয় তাহলে কিন্তু উভয় ক্ষেত্রেও একটি সমাধান হয়। এক দিকে এই খাল সংযোগ বর্ষার সময় যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে এবং অপর দিকে লোনা পানি বের করে দিতেও কাজে আসবে।

আর বেড়িবাঁধের ওপর যদি বনায়ন পরিকল্পিতভাবে করা হয়। যেমন কিছু গাছ বাতাস আটকে দেয় আর কিছু গাছ মাটি ধরে রাখে জোয়ারের ঢেউয়ের বিপরীতে। এ অনুযায়ী যদি বনায়ন করা হয়, ঠিক যেমন সুন্দরবনের প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা বৃক্ষগুলোর মতো বা লোনা পানিতে বেড়ে ওঠে এবং মাটি ধরে রাখে। তাহলে বেড়িবাঁধ আরও শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে ঝোড়োহাওয়া এবং জোয়ারের ঢেউ প্রতিরোধ করতে পারবে।

এবার বসতবাড়ির ক্ষেত্রে দুর্যোগ ঝুঁকির চিত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে দেখা যায় যে বসতবাড়িগুলো সবচেয়ে উঁচু জমিতেই হয়ে থাকে। সুতরাং এই উঁচু জমিটা শুধু বসবাসের জন্য না রেখে এতে গৃহস্থালির বাড়তি আয়ের উৎস করা যায়। এতে যেমন বাড়তি আয়ের উৎস তৈরি হবে, তেমনি যেকোনো দুর্যোগের পর জমিগুলোই সবচেয়ে আগে পানিমুক্ত হবে। সুতরাং এখানে জীবিকার ন্যূনতম হলেও নতুন সূচনা সম্ভব।

প্রত্যেক গৃহস্থালির একক ক্ষেত্রে কিছু স্থাপন প্রস্তাব করা হয়, যাতে ক্ষতির পরিমাণ কমে যায়। যেমন যেদিক থেকে (পূর্ববর্তী রেকর্ড হতে) ঝোড়ো হাওয়া আসে (এ ক্ষেত্রে  দক্ষিণ-পশ্চিম) সেদিকে কোনো ঘর তৈরি না করে বনায়ন করা। এই গাছগুলো ঝোড়ো হাওয়া প্রতিবন্ধক হবে, সঙ্গে সঙ্গে জ্বালানি ও গৃহনির্মাণ সামগ্রীর চাহিদাও পূরণ করবে।

সমুদ্রের লোনাপানি মিশেছে পুকুরে

সমগ্র উঁচু চাষাবাদ জমিকে আলাদা সুরক্ষার অন্তর্গত করা এবং নিচু যে শুষ্ক জমি আছে তা ফেলে না রেখে সমবায়ের মাধ্যমে ওই সব জমিতে মাছের চাষাবাদ করা। এতে ওই জমি থেকে আয় আসবে। শুধু তা-ই নয়, জোয়ারে পানি ভেতরে ঢুকে গেলে ওই সব জমি পানিধারক হিসেবে কাজও করতে পারবে।

ঘরবাড়ির ক্ষেত্রে নিচু জমির আবাসের জন্য স্টিল কাঠামো ব্যবহার করতে হবে এবং সুযোগ-সুবিধাগুলো যেমন পুকুর, চাষের ছোট জায়গাগুলো একত্রে চিন্তা করতে হবে।

সম্মিলিতভাবে এসব বিষয় মাথায় রেখে উপকূলীয় অঞ্চলে আমরা যদি পরিবর্তনগুলো আনতে পারি, তাহলে দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি লাঘবই নয়, পুনরায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়া দ্রুতই সম্ভব হবে। সুতরাং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় শুধু বাড়িঘর নয়, সমগ্র সিস্টেম বা ক্ষেত্রটা নিয়ে যদি আমরা চিন্তাভাবনা করি তাহলে দুর্যোগ মোকাবিলার পাশাপাশি দুর্যোগের ক্ষতি কাটিয়ে উঠাও সহজ হবে।

ইশতিয়াক আহমেদ

স্থাপত্য বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়

প্রকাশকাল: বন্ধন ৩৭ তম সংখ্যা, মে ২০১৩

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top