শ্রেণিবৈষম্যের সমরেখায়

স্থপতি তাওরেম সানানু। বাংলাদেশ স্টেট ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য বিভাগের একজন শিক্ষক। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ^বিদ্যালয়ে স্থাপত্যেবিদ্যায় পড়ার সময় তাঁর থিসিস প্রজেক্টটি আর্ক-এশিয়া, থিসিস অব দ্য ইয়ারের স্বীকৃতি পায়। অর্জন করে গোল্ড মেডেল অ্যাওয়ার্ড। তাঁর শিক্ষাজীবনে রয়েছে এমন অনেক আন্তর্জাতিক অর্জন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এটিএক্স (অঞঢ) বছরের সেরা ডিজাইনে তৃতীয় হওয়া, তামায়আউজ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েশন প্রজেক্ট অ্যাওয়ার্ডসে স্পেশাল মেনশনসহ আরও অনেক সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। তবে যে থিসিস প্রকল্পটি তাঁকে এবং গোটা বাংলাদেশকে মর্যাদা এনে দিয়েছে, সেটি নিয়েই আজ আলোচনা করব। প্রকল্পটির বিস্তারিত জানাচ্ছেন-স্থপতি সুপ্রভা জুঁই

তাওরেম সানানু প্রকল্পটির নাম দিয়েছেন ইষঁৎৎরহম ঃযব ষরহব। একটা রেখাকে মিলিয়ে দেওয়াই তাঁর উদ্দেশ্য। কী সেই রেখা আর কেনই-বা তাঁকে মিলিয়ে দিতে হবে, এই প্রশ্নের উত্তর তাঁর গবেষণা থেকে উঠে আসে। যে চিন্তাগত সমাধানকে ডিজাইনে যেভাবে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন, তা সত্যিই অনন্য। সাততলা বস্তিকে ঘিরে প্রকল্পটির মূল কাজ। এই বস্তির আশপাশে রয়েছে নিকেতন, মহাখালী ডিওএইচএস ও হাতিরঝিল। ঠিক মাঝে পড়েছে সাততলা বস্তি। চারদিকের এলাকা বেশ পরিকল্পনামাফিক সাজানো এবং রয়েছে পার্কসহ নানা নাগরিক সুবিধা। কিন্তু বস্তির জন্য নেই কিছুই! বস্তির চারদিক উঁচু দেয়ালঘেরা। ব্যাপারটা এমন যে সুন্দরের মাঝে কুৎসিত জায়গাটিকে শহরের মানুষেরা ঢেকে রাখতে চাইছে, যেন বস্তির অস্তিত্বকে দেয়াল দিয়ে ভুলে থাকতে চাওয়ার এক ব্যর্থ প্রচেষ্টা। একপাশে নরক, আরেকপাশে স্বর্গÑ এই বিভাজনটা এখানে দৃশ্যমান। মূলত এই

শ্রেণিবৈষম্য নিয়েই স্থপতি কাজ করতে চেয়েছেন; চেয়েছেন সরলীকরণ করতে। কীভাবে বস্তির মানুষজনকে এই শহরের অংশীদারে পরিণত করা যায়, সেই ব্যাপারটি তাঁর চিন্তায় প্রাধান্য পেয়েছে।

এ ক্ষেত্রে সহজ সমাধান হলো, দেয়াল তুলে দেওয়া। কিন্তু রাজনৈতিক, সামাজিক চাপ এবং অপরাধ-জাতীয় ঘটনাগুলো যেহেতু এড়িয়ে যাওয়া যাচ্ছে না, তাই দেয়াল না ভেঙে সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে কীভাবে উন্নয়ন করা যায়, সেই চিন্তা থেকেই এই প্রকল্প। এখান থেকেই শুরু হলো এই প্রকল্পের আসল চ্যালেঞ্জ এবং শেষে দেখা গেল তা আশীর্বাদে পরিণত হয়েছে। গরীব-ধনী, ছোটলোক-বড়লোক তথাকথিত শ্রেণিবিন্যাস ও বৈষম্য তাঁকে কী করে মিলিয়ে দেওয়া যায়, এটা কিন্তু একটা জটিল প্রশ্ন। যুগ যুগ ধরে এই বৈষম্য মিলিয়ে দিতে শ্রেণিভিত্তিক লড়াই চলছে। দরিদ্রদের দলে বিশালসংখ্যক মধ্যবিত্তরাও আজকাল নিজেদের দেখতে পান। পূর্বপুরুষদের শ্রেণির লড়াই এ দেশে বরাবরই সরব।

লক্ষ করলে দেখা যায়, শহরের বিশাল অট্টালিকার পাশেই বস্তিবাসীর করুণ জীবনযাপন। ধনীদের কাজের জন্য প্রয়োজন স্বল্প পারিশ্রমিকে খেটে খাওয়া এই মানুষগুলোকেই। এই আচরণ প্রণালিতে একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা এক দিনের কাজ নয় এবং কেবল স্থাপত্যের ওপরেও সেই দায়িত্ব এককভাবে বর্তায় না। তবে সময়ের ধারাবাহিকতায় স্থাপত্যের সেই সক্ষমতা আছে সামাজিক জীবনের গুণগত মান বৃদ্ধির মাধ্যমে বস্তিতে বসবাসকারীদের মগজে এই শহরের অস্তিত্ব যে তারাও তা ঢুকিয়ে দেওয়ার। বস্তি মানেই নোংরা, অচ্ছুৎ এমনকি ‘বস্তি’ এই নামটার মধ্যে যে নেতিবাচক ভাব, তা থেকেও বেরিয়ে এসে নিজেদের পরিচয় দাঁড় করা, যা তাদের সামাজিক নানা ক্ষেত্রে মর্যাদা দেবে। 

সাততলা বস্তির মানুষেরা বাজার করে কোথায়- এমন একটি প্রশ্ন আসে স্থপতির মনে। কারণ আশপাশের আধুনিক সুপারশপগুলোর পণ্য তাদের নাগালের বাইরে। স্থপতি দীর্ঘ সময় বস্তিতে কাটিয়ে দেখলেন বস্তির ভেতরে আনাচকানাচে নানা ধরনের জিনিসপত্রের পসার সাজিয়ে বসে বস্তিবাসীরা। নিজেদের এসব বাজার থেকেই তারা দরকারি পণ্য কেনে। এই বাজারে পাওয়া যায় না এমন কিছু বোধ হয় নেই। ঝালর বাতি থেকে শুরু করে একটার সঙ্গে আরেকটা মিলিয়ে সম্পূর্ণ নতুন ধরনের পণ্যও তারা বানিয়ে থাকে। খাদ্যবস্তু, মাটির পাত্র, মাছ-মাংস সবই আছে এখানে। রিসাইকেল প্রডাক্টের জন্য এই বস্তির কথা বিশেষভাবেই উল্লেখ করতে হবে, যা বেশির ভাগের নজর এড়িয়ে যায়। বস্তিকে রিসাইকেল স্টেশনে রূপান্তর করার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি। বিশ্বজুড়ে নানা স্থানে এই উদাহরণের দেখা মেলে। সাততলা বস্তিতে মানুষের শিক্ষার হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমনকি এখানে সরকার থেকে ফ্রি ওয়াই-ফাইসুবিধাও দেওয়া আছে। ফলে তাদের কিছু প্রশিক্ষণ দিয়ে সম্ভাবনাপূর্ণ জনবলে পরিণত করা খুবই সহজ। অর্থাৎ কাঠামোগত ও পলিসিভিত্তিক কিছু নীতিনির্ধারণের মাধ্যমে এখানে একটা যুগান্তকারী পরিবর্তন আনা সম্ভব।

বস্তিতে যতজন উদ্যোক্তা আছেন, তাঁদের স্থপতি চিহ্নিত করতে থাকেন। গবেষণায় উঠে আসে, এখানে প্রায় সবাই উদ্যোক্তা হতে চান। দেশের নানা প্রান্ত থেকে যেহেতু জীবিকার উদ্দেশ্যে এসেছেন, তাই সার্বক্ষণিক চিন্তা কীভাবে উপার্জন করা সম্ভব। ছোট একজন শিশুও চিন্তা করে, সে রাস্তায় কিছু পড়ে পেলে তা দিয়ে নতুন চমকপ্রদ কিছু বানিয়ে বিক্রি করতে পারলে সেই টাকা দিয়ে নিজের জন্য সে কিছু কিনতে পারে। স্থপতির মতে, এখানে সবাই ভাবুক, অভাব তাদের ভাবুক করে তুলেছে, যেটাকে আমরা কাজে লাগাতে পারি। ফলে এখানে যাঁরা উদ্যোক্তা আছেন, তাঁদের সম্ভাবনাকে মূল হাতিয়ার ধরে এখানে ডিজাইনের ভাবনাটা শুরু হলো। 

বস্তির আশপাশে অপরিকল্পিত বাজারঘাট থাকায় রাস্তায় প্রচÐ ট্রাফিক জ্যাম হয়। ভবিষ্যতের যে পরিকল্পনা এখানে করা হয়েছে তাতে দেখা যায়, বস্তির মাঝখান দিয়েও একটা রাস্তা যাবে। তখন রাস্তার জ্যাম আরও বেড়ে যাবে। তাহলে এখানে সমাধান নিয়ে কিছু সীমাবদ্ধতা পাওয়া যায়, যেগুলো মাথায় রাখা হয়। বস্তি যেহেতু পরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠে না এবং দিন দিন মানুষ বাড়তে থাকে, ফলে বস্তির কেন্দ্র থেকে এর আকার ক্রমেই বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর ফলে এই অর্গানিক বৃদ্ধির জন্য এখানে সাধারণ নগর পরিকল্পনার ধারণাগুলো সহজে প্রয়োগ করা যায় না। এর জন্য নতুন করেই ভাবতে হবে। তাহলে বস্তির প্রান্ত, রাস্তা এবং বস্তির চরিত্র তৈরি করা- এই তিন স্তরের কাজের উন্নয়নের মধ্য দিয়ে কাক্স্ক্ষিত চাওয়াটা পূরণ করা সম্ভব বলে মনে করলেন স্থপতি। ফলে কমার্শিয়াল বেল্ট বা বাণিজ্যিক একটা অঞ্চল রেখার মতো এর প্রান্ত দিয়ে ছড়িয়ে দেওয়া হলো অর্থাৎ সাজানো হলো। এর মাধ্যমে যে দেয়ালটি এই মুহূর্তে আছে, সেটাকে উঠিয়ে ফেলতে বেশি বেগ পেতে হয় না। এবং এই কমার্শিয়াল অংশে যদি দৃশ্যগত এবং আসা-যাওয়ার একটা স্বচ্ছতা না থাকে, তাহলে আগের দেয়ালের সঙ্গে এর বিশেষ ফারাক করা যাবে না। তা ছাড়া শহরের বাকি মানুষের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে গেলেও এটা প্রয়োজন। ফলে বস্তির ভেতর দিয়ে নানা অলিগলি রাখলে সেগুলোকে শর্টকাট রাস্তা ধরে শহরের মানুষেরা বস্তিতে আসবে এবং জানতে পারবে এখানে কী কী বাজার সাজিয়ে বসেছে বস্তির মানুষেরা। এই সিদ্ধান্তগুলোর মাধ্যমে ভবনের স্থাপনা কেমন হতে পারে, তার কিছু নির্দেশনা পাওয়া যায়।

স্থপতি লোকাল ম্যাটেরিয়ালকে কাজে লাগিয়ে ট্রাস কাঠামোর মধ্য দিয়ে কিছু মডিউল তৈরি করেছেন, যাকে পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন সাপেক্ষে বাড়ানো যাবে অথবা অন্যত্র নিয়ে যাওয়া যাবে। কয়েক লেয়ারে ভবন ডিজাইন করে দোকান, কারখানা ও বিশ্রাম করার সামান্য জায়গা সুন্দরভাবে বের করে এনেছেন তিনি। স্থায়ী ও অস্থায়ী বাজারের জন্য যথাযথ জায়গার সুব্যবস্থা নিশ্চিত করাটাও ছিল এই ডিজাইনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পাশাপাশি তাদের অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্থাপনার জন্য ছাদহীন পাকা মেঝেসমেত একটা ফ্রেম রাখা হয়েছে, যাতে যারা ব্যবহার করবে, তাদের সুবিধামতো এই জায়গাগুলোর ব্যবস্থা করতে পারবে। নানা ধরনের ইউনিট ডিজাইন করে এই ভিন্ন ভিন্ন চাহিদাকে পূরণের চেষ্টা করা হয়েছে।

ইতিমধ্যে তাদের যে পানি ব্যবস্থাপনা আছে, সেগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য করে স্থপতির কিছু নতুন ও ফলপ্রসূ প্রস্তাবনা দিয়েছেন, যা পরিবেশবান্ধব। এখানে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করার কথাও ভেবেছেন তিনি। ব্রাজিলের সিলিকন ভ্যালিতে খুব অল্প প্রশিক্ষণ দিয়ে রোবট বা ইত্যাদি মেশিনারি প্রোডাক্ট সেখানে বানানো হয়। সেই আলোকেই বলা চলে, এই বস্তিরও সম্ভাবনা আছে রিসাইকেলের মাধ্যমে মেশিনের নানা পার্টস জোড়া দেওয়ার প্রাথমিক পর্যায়ের ছোট ছোট কাজ এখানে করা যেতে পারে খুব সহজেই। ডিজাইনে থ্রি-ডি ছবিতে এই ঘরগুলো দেখলেই বোঝা যায় মানুষের জীবন প্রণালি কেমন অদ্ভুতভাবে বদলে গেল। জায়গাটা তখন আর বস্তির নয়, হয়ে গেল সবার। এবং এভাবেই বস্তির মানুষেরা শহরের মানুষের অন্তর্ভুক্ত হলো।

বস্তির মাঝে যে জলাশয় আছে, সেটিকে পরিশোধন করে এর পাশে ঘাট ডিজাইন করে বস্তির লোকজনের জন্য স্কুল ও প্রয়োজনীয় সামাজিক কর্মকাÐগুলো সাজানো হয়েছে। ফলে এই জায়গাটা কেবল বস্তি নয়, শহরের অন্যান্য মানুষও বিনোদনের উদ্দেশ্যে আসতে পারবে; ঠিক যেমন করে হাতিরঝিলের উন্নয়ন প্রকল্প মানুষ আনতে পেরেছে। ইনডোর, সেমি-আউটডোর এবং একদমই আউটডোর এই তিন ধরনের জায়গা এখানে ডিজাইন করা হলো। ফলে বাচ্চারা এখানেই পড়াশোনা ও খেলাধুলা করতে পারে। পার্কের মতো সুন্দর ঘাটের বদৌলতে বস্তি ও শহরের মানুষের একটা মিশ্রণও এখানে হবে। প্রাথমিকভাবে এখানে যে মানুষ থাকে, সেটাই শহরের মানুষকে বোঝানোর ছিল। তাই তো দৃশ্যগত সম্পর্ক স্থাপন প্রকল্পটির মূল চিন্তা হলো। দৃশ্যগত সম্পর্ক স্থাপনের পাশাপাশি শহরের মানুষকে এখানে আনানোর জন্যও একের পর এক নানা পরিকল্পনা করেছেন স্থপতি। যেমন, একটা এক্সিবিশন এরিয়ার কথা তিনি ভেবেছেন, যেখানে বস্তির মানুষেরা তাদের চিন্তাপ্রসূত উদ্ভাবনগুলোকে এখানে প্রদর্শন করতে পারে। বস্তির গলিটাও এমনভাবে ডিজাইন করা হচ্ছে, যেন তা সব মানুষকে স্বাগত জানিয়ে তাদের নিজেদের পারদর্শিতা প্রদর্শন করে নিজেদের সরব উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করতে পারে বস্তিবাসী। ফলে মানুষজনকে আকৃষ্ট করতে পারে এমন কিছু স্থাপনা এখানে করা যায় কি না, যা আদিকালের গ্রামীণ জানালা, দেয়ালের ম্যাটেরিয়ালকে শ্রদ্ধা করে বানানো হয় এবং যা বস্তির মানুষের একটা নির্যাসস্বরূপ। কারণ, সেই প্রান্তিক এলাকা থেকেই তাদের ঢাকায় আগমন। এ রকম জায়গায় রেস্তোরাঁ করলে সবখানের মানুষ এলে এখানে আকৃষ্ট হবে এবং দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য এটা একটা চমৎকার জায়গায় পরিণত হবে। ফলে এখানে কিছু পার্কিংয়ের ব্যবস্থাও করা হবে। 

কোনো উঁচু ভবন নয় এবং নতুন ভবনগুলোতেও বস্তি থেকে বিচ্ছিন্ন না হয়ে এমনভাবে জায়গাটা সাজানো হয়েছে যে আসলেও এখানে শ্রেণিবৈষম্যের সেই রেখাটা মিলিয়ে যায়। এই প্রকল্পটি উৎসাহ পাওয়ার দাবি রাখে নিশ্চিতভাবেই। কারণ স্থপতির গবেষণা, চিন্তার প্রতিফলন তাঁর ডিজাইনে আসার মধ্য দিয়ে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, প্রযুক্তি ও বিনোদনÑ সব জায়গাকে স্পর্শ করে মানুষের জীবনকে যেভাবে সহজ করে তুলল, এ আসলেও এক বিশাল শক্তি। এ রকম সম্ভাবনাময় শিক্ষার্থীরাই কিন্তু বাংলাদেশকে অনন্য একটি রাষ্ট্রে নিয়ে আসতে পারেন এবং জিডিপি বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেন। মোটকথা একটি রাষ্ট্রের সম্যক উন্নয়ন ঘটাতে সক্ষম হবেন তাঁরা এবং স্বপ্নিল একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গঠনে সক্রিয় ভূমিকা তাদের থাকবে। তাদের এই জ্ঞানকে কাজে লাগানোর মধ্য দিয়ে তথা বাস্তবে রূপদান করতে পারলে তাওরেম সানানুর এই অর্জন আমাদের সবার অর্জন হয়ে উঠতে পারে।  

ংযঁঢ়ৎড়াধলঁর@মসধরষ.পড়স

প্রকাশকাল: বন্ধন ১৪৯ তম সংখ্যা, জানুয়ারি ২০২৩

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top